সাধারণ মানুষ এন-৯৫ মাস্ক পরলে ‘লাভের থেকে ক্ষতি বেশি’!

ভারতের সব রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিবদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের মহাপরিচালক (ডি জি এইচ এস) রাজীব গর্গ জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী ছাড়া সাধারণ মানুষ যদি এন-৯৫ মাস্ক পরেন, তাতে লাভের থেকে ক্ষতিই বেশি হবে।

বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণ শুরু থেকেই যে বস্তুটির নাম বহু মানুষ জেনে গিয়েছিলেন, আর যেটি মহার্ঘ্য হওয়া সত্ত্বেও বহু মানুষ কিনে মুখে পড়েছিলেন। সেই এন-৯৫ ব্যবহার করতে কেন সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার এতদিন পরে নিষেধ করা হচ্ছে?

ডি জি এইচ এস লিখেছেন, ‘করোনা সংক্রমণ মোকাবিলা করতে যেসব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে, তা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভাল্ভ লাগানো এইসব মাস্ক ব্যবহারের ফলে। এ ধরনের ভাল্ভযুক্ত মাস্কের মধ্যে দিয়ে করোনাভাইরাস বাইরে বেরিয়ে আসা রোধ করা যায় না।’

এন-৯৫ মাস্কের অপব্যবহার রুখতে সাধারণ মানুষের কাছে এই বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ারও অনুরোধ করা হয়েছে ডি জি এইচ এসের ওই চিঠিতে।

এন-৯৫ বা স্থানীয়ভাবে এন-৯৫ মাস্ক বলে যেগুলো বিক্রি হচ্ছে, তাতে নিশ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়ার জন্য যে ছোট ভাল্ভ থাকে, সেই ভাল্ভ দিয়েই একজন সংক্রমিতর প্রশ্বাসের সঙ্গে ভাইরাস বাইরে বেরিয়ে আসতে পারে।



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked as *